রাজধানীর শ্যামপুর থানা এলাকায় আবারো জমজমাট ক্যাসিনো জুয়া ? – ফরিদপুর বার্তা ২৪

রাজধানীর শ্যামপুর থানা এলাকায় আবারো জমজমাট ক্যাসিনো জুয়া ?

লেখক: প্রতিবেদক ঢাকা
প্রকাশ: জুলাই ২৭, ২০২৩

ফরিদপুর বার্তা ডেস্ক

সারাদেশে আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর চলমান শুদ্ধি অভিযানের রাজধানীর খ্যাতনামা ক্লাবগুলো হানা দিয়ে বেশ কয়েকজন জুয়া বানিজ্যের গডফাদারসহ বিপুল সংখ্যক জুয়ারি ও ক্ষমতাশালীন দলের প্রভাবশালী নেতাদেরও ছাড় দেননি আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সদস্যরা তাদেরকেও গ্রেপ্তারের পর আইনের আওতায় আনা হয়েছে।

অনুসন্ধানে জানা যায়, রাজধানীর ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশের ওয়ারী বিভাগের শ্যামপুর থানা এলাকায় দীর্ঘদিন যাবত রনি নামক এক ব্যাক্তির নিয়ন্ত্রণে জমজমাট জুয়াও মাদক বাণিজ্য করে আসছে ?

আরো জানা যায়,শ্যামপুর থানাধীন আইজিগেট ময়লার ডিপো রোডের পাশেই ব্যাংক কলোনি বস্তির ভিতরেই টয়লেট এর পাসে রয়েছে ৩টি রুমে ও ব্যাংক কলোনি বস্তির প্রবেশ মুখেই মসজিদ এর পাশের গলির শেষ মাথায় বেশ কয়েকটি রুমে দির্ঘদীন যাবত প্রক্যাশেই চালিয়ে আসছে রনি নামক এক ব্যাক্তি সকাল থেকে গভীর রাত পর্যন্ত প্রক্যাশেই চালিয়ে আসছে মাদক ও জুয়ার আসর অপ্রাপ্তবয়স্ক কিশোরদের দিয়ে চালিয়ে আসছে এসকল অপরাধ মূলক কর্মকাণ্ড।

খোঁজ নিয়ে জানা যায়, আইজিগেট ব্যাংক কলোনি বস্তির ভিতরেই শতশত মানুষের সমারোহ বাহারী নামের জুয়ার আসর চালিয়ে আসছে এবং অপ্রাপ্ত বয়স্ক কিশোরদের দিয়ে প্রকাশেই জনসমক্ষে ইয়াবা নামক মাদক বিক্রি করে আসছে কথিত এই রনি সিন্ডিকেট আর মাদক বাণিজ্যর জন্যে রয়েছে বেশ কয়েকজন সেলস্ ম্যান অপ্রাপ্তবয়স্ক কিশোর আর এসকল অপরাধ মূলক কর্মকাণ্ড চালাতে ২০ থেকে ২৫ জন কিশোরদের দিয়ে তৈরি করেছেন রনি কিশোর গ্যাং ।

বিশ্বস্ত সূত্রে জানায়, জুয়া ও মাদক নিয়ন্ত্রণকারী রনির সাথে রয়েছে শ্যামপুর থানার অফিসার্স ইনচার্জের গভীর সুসম্পর্ক প্রতিনিয়ত শ্যামপুর থানার অফিসার্স ইনচার্জের কক্ষে যাতায়াত রয়েছে কথিত মাদক ও জুয়া ব্যবসায়ী রনি সিন্ডিকেটের ।

এদিকে স্থানীয় বাসিন্দাদের অভিযোগ: মাঝেমধ্যে শ্যামপুর থানার ডিউটি পুলিশের গাড়ি এসে এদের কাছে থেকে টাকা নিয়ে যায় শুনেছি শ্যামপুর থানার ওসি স্যারের অনুমতি নিয়ে এইসব জুয়া ও মাদক ব্যবসা করে আসছে রনি।

তারা আরো বলেন,এই সিন্ডিকেটের রয়েছে কিশোর গ্যাং মাদক ও জুয়ার বিষয়ে কোন রকম প্রতিবাদ করলেই রনি সিন্ডিকেটের হামলার শিকার হতে হয় এই ভয়ে স্থানীয় বাসিন্দারা কেউ প্রতিবাদ করতে সাহস করে না এলাকাবাসী।

মাদক ও জুয়ার আসরের বিষয়ে শ্যামপুর থানার অফিসার্স ইনচার্জের মুঠোফোনে যোগাযোগ করা হলে তিনি প্রতিবেদক”কে থানায় যেতে বলেন এছাড়াও উচ্চ শ্বরে বলেন আমাদের কি শুধু এইসব কাজ থানায় আসেন আপনাদের সাথে পুলিশ যাবে ।

সূত্র : রিপোর্ট ২৪ অনলাইন